ফুটবল ইতিহাসে সালাউদ্দিন নামটি বড় করে লেখা থাকবে
…বাংলাদেশের ক্রীড়াজগতে বিশেষ করে ফুটবলে এক উজ্জল নক্ষত্রের নাম “সালাউদ্দিন”..এক সময়ের মাঠ কাপাঁনো সেই সাথে খ্যাতিমান তুখোর ষ্টাইকার সালাউদ্দিনের জনপ্রিয়তা ছিলো আকাশচুম্বি..সত্তর-আশি দশকে লম্বা চুলের ষ্টাইলিশ ফুটবলার সালাউদ্দিন ছিলেন যেন ফুটবলের আদর্শ মডেল তারকা..এক একটি নয়নজুড়ানো গোল করে দর্শকদের মন জয় করে সালাউদ্দিন ছিলেন সবারই প্রিয় তারকা..ফুটবল মাঠের অনেক ঘটনার..অনেক বিজয় সান্নিধের অনুপম শিল্পী..অনেক দুর্লভ ও স্মরনীয় বিজয় উৎসবের নায়কই ছিলেন সালাউদ্দিন…
…খেলোয়াড়-কোচ-সংঘটক হিসেবে সালাউদ্দিনের দক্ষতা,সফলতা,জনপ্রিয়তা যেন ঈর্ষনীয়..এক সময় ছিলেন জাতীয় দলের অপরিহার্য্য খেলোয়াড়..ছিলেন জাতীয় দলের খ্যাতিমান কোচ..আর বর্তমানে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি..খেলোয়াড়ী ও কোচিং জীবনেও নিয়েছেন অনেক গুলো চ্যাম্পিয়ন ট্রফি জয়ের স্বাদ..সালাউদ্দিনের বড় গর্বের দিক তিনি ছিলেন স্বাধীন বাংলা মুক্তিযোদ্ধা ফুটবল দলের একজন খেলার মাঠের বীর সৈনিক..তাই বলতেই হয় সালাউদ্দিন নামটি বাদ দিয়ে বাংলাদেশের ফুটবলের ইতিহাস লেখা আর হয়ে উঠবেনা..অনেক গুলো অসাধারন রের্কডের কীর্তি গড়ে এক সময়ের ষ্টাইলিশ ষ্ট্রাইকার ও ফুটবলের আদর্শ মডেল তারকা সালাউদ্দিন যেন ইতিহাসের পাতায় নিজের নামটি লিখে রেখেছেন ভাল ভাবেই…
সালাউদ্দিনের ফুটবল জীবনের শুরুটাই ছিলো রীতিমত চমক জাগানো..স্বপ্নের মতই যেন সুচনাটা..বলব জীবনের প্রথম লীগ ম্যাচেই সালাউদ্দিন জানান দিয়ে যান গোল করে মাঠে রাজত্ব করতেই তার আগমন..১৯৬৯ সালের কথা..ওয়ারীর হয়ে ১৫ বছরের তরুন সালাউদ্দিন লীগ জীবনের প্রথম ম্যাচটি খেলতে নেমেছিলেন রহমতগনজের বিরুদ্বে..যেন মাঠে নামলেন..স্মরনীয় খেলাটি খেল্লেন..আর সবার মধ্যমনি হয়ে মাঠ ছাড়লেন মনমাতানো এক হ্যাট্রিক উপহার দেয়ার মাঝে..জীবনের পহেলা লীগ ম্যাচেই দুর্লভ হ্যাট্রিক এ এক বিরল রের্কডই বটে..সেই যে ইতিহাস রচনা তা যেন আর থামতেই চায়নি..আক্রমন ভাগের নিপুন শিল্পী সালাউদ্দিন অতুলোনীয় নৈপুন্য প্রদর্শন করে নিজেকে তুলে ধরেন আলাদা উচ্চতায়…আবারও বলতে হয় অনেক গুলো স্মরনীয় কীর্তি গড়ার মাঝেই ইতিহাসের পাতায় সালাউদ্দিন তার নামটি যেন লিখে রেখেছেন ভাল ভাবেই..এখানে সে সব অসাধারন রের্কড গুলোই তুলে ধরছি এক এক করে..
…একটা সময় ছিলো যখন সালাউদ্দিন মানেই আবাহনী ধরে নেয়া হত..বা আবাহনী মানেই সালাউদ্দিন..বলা যায় সালাউদ্দিনকে বাদ দিয়ে আবাহনী ভাবাই যেতনা..অথচ কজনই বা জানেন এই সালাউদ্দিনের স্বাধীনতাত্তোর ঢাকার ফুটবলের সুচনাটা হয়েছিলো মোহামেডানের হয়ে..এমনকি ঢাকার ফুটবলের প্রথম চ্যাম্পিয়ন ট্রফি জয়ের মুল নায়কই ছিলেন তূখোর ষ্ট্রাইকার সুযোগ সন্ধানী গোলদাতা কাজী সালাউদ্দিন…ফাইনালে সালাউদ্দিনের দুই গোল মোহামেডানকে চ্যাম্পিয়নের স্বাদ এনে দেয়…
…স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশের প্রথম ফুটবলের আসর বসে ১৯৭২ সালে স্বাধীনতা দিবস ফুটবলের মধ্য দিয়েই..ফাইনালে ইষ্টএন্ডকে ৩-১ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন ট্রফি জয়ের মাঝে মোহমেডান সেরা দল হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্টিত করে…দুদটো দর্শনীয় গোল করে মোহামেডানের স্বাধীনতাত্তোর প্রথম চ্যাম্পিয়নের মুল নায়ক হয়ে ধরা দেন সালাউদ্দিন..প্রথম ও শেষ গোলটি করেন সালাউদ্দিন..অপর গোলদাতা হলেন আমিনুল ইসলাম..সালাউদ্দিনের গোলে মোহামেডান এগিয়ে গেলেও সমতা নিয়ে আসেন সাত্তার..ফাইনালে মোহামেডানের হয়ে খেলেছিলেন কিপার মনি-জহির-পিন্টু(দলনায়ক)-আইনুল-মঈন-কায়কোবাদ-প্রতাপ(আমিনুল)-সালাউদ্দি-হাফিজউদ্দিন-শামসু ও টিপু…অপরদিকে ইষ্টএন্ডের হয়ে খেলেছিলেন কিপার মোখলেস-নুরুল আমিন-রফিক-সিরাজউদ্দিন(ডেরিক)-আশরাফ-বেলাল(দলনায়ক)-ইদরিস-সাঈদ-জাহাঙ্গীর(ইসহাক)-সাত্তার ও আঙ্গুর..ফাইনাল খেলাটি পরিচালনা করেন রেফারী মুনির হোসেন..সহকারী রেফারী ছিলেন মহিউদ্দিন চৌধুরী ও দলিল খান…
স্বাধীনতাত্তোর ঢাকা মাঠে প্রথম বিদেশী দলের বিরুদ্বে একমাত্র গোলদাতা ও বিজয় নায়ক আর কেউ নন তুখোর ষ্টাইকার সালাউদ্দিন..১৯৭২ সালে সফরকারী কলকাতার শীর্ষ দল শত্তিশালী মোহানবাগানের বিরুদ্বে দ্বিতীয় প্রদর্শনীয় খেলায় মুখোমুখি হয়েছিলো ঢাকা একাদশ..তীব্র প্রতিদ্বন্দিতাপুর্ন এখেলায় ঢাকা একাদশ ১-০ গেলে জয় পায়..চোঁখধাধানো একমাত্র গোলটি করে স্মরনীয় জয়ের স্বাদ এনে দিয়ে ইতিহাসের পাতায় নিজের নামটি লেখান সালাউদ্দিন..জাতির পিতা শেখ মজিবর রহমানের মাঠে খেলা দেখতে আসাটা যেন ঢাকা একাদশকে ভাল খেলতে দারুনভাবে অনুপ্রারিত করে..এদিন ঢাকা একাদশের হয়ে খেলেন গোলরক্ষক শান্টু-হাকিম-পিন্টু(দলনায়ক)-ছোটনাজির-আইনুল-বাটু-আলীইমাম(কায়কোবাদ)-নওশের(গফুর)-এনায়েত(শরফুদ্দিন)-সালাউদ্দিন ও টিপু…অপরদিকে সফরকারী মোহনবাগানের হয়ে খেলেন পি মিত্র(তরুন বোস)-ডি কয়েল নইম(এন ঘোষ)-নিমাই গোস্বমী-শংকর ব্যানার্জি-শ্যামসুন্দর মান্না-বরুন মিশ্র(পি মজুমদার)-এস সেন গুপ্ত-পরিমলদে(চুনি গোস্বামী)-এস ঘোষ দসতিদার ও মোহাম্মদ নাজির(অশোক চ্যাটার্জি)..এদিনের খেলা পরিচালনা করেন রেফারী জেড আলম…
….১৯৭২ সালে বিদেশের মাটিতে প্রথম গোলদাতার রের্কডটিও ঢাকা একাদশের সালাউদ্দিনের…ভারতের গৌহাটিতে খেলতে যাওয়া ঢাকা একাদশ ২-০ গেলে প্রতিদ্বন্দি কলকাতার জর্জ টেলিগ্রাফকে হারিয়ে দারুন কৃতিত্ব দেখায়..সালাউদ্দিন প্রথমেই চমৎকার একটি গোল করে দলকে এগিয়ে নেন..এবং নওশের দ্বিতীয় গোলটি করে দলের জয় নিশ্চিত করেন…
…১৯৮২ সালে আবাহনী ও মোহামেডানের মধ্যকার খেলার এক মারামারি ঘটনার কারনে আবাহনীর চার খেলোয়াড় সালাউদ্দিন-আনোয়ার-হেলাল ও চুন্নুর জেল জীবন কাটানোর কাহিনীও যেন আমাদের ফুটবলের এক কালো ইতিহাস হয়ে আছে..এচারজনের সাথে থানা হাজতে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছিলো আশীষ-বাবুলকেও..বাদ যায়নি বিদেশী তারকা পাকির আলী ও অশোকাও..
জীবনের প্রথম লীগ মরসুমেই ১৯৬৮ সালে ওয়ারীর হয়ে সালাউদ্দিন প্রশংসনীয় নৈপুন্য প্রদর্শন করে ১৮টি গোল করে যেমন চমক দেখিয়েছিলেন তেমনি নজর কাড়েন বড় দলের..এতে করে মোহামেডান দল লুফে নেয় সালাউদ্দিনকে..তারপর ’৭২ সালে যোগ দেন আবাহনীতে..টানা ১৩ বছর একটানা খেলে গেছেন দলটিতে নৈপুন্যের সাথেই..’৮৪তে গিয়ে ফুটবলকে গুড বাই জানিয়ে কোচ হিসেবে নিজেকে নুতন পরিচয়ে তুলে ধরেন সফলতার মাঝেই..এরপর জাতীয় দলেরও কোচ ছিলেন কয়েক দফায়…এক পর্যায়ে কেচিং ছেড়েছেন তবে ফুটবলকে ছাড়েননি..সংঘটক হিসেবে নিজেকে জড়িয়ে রেখেছেন..বাফফের দুদফার সফলতম সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন নিষ্টার সাথে..বাফুফের সভাপতি হিসেবে সালাউদ্দিন বড় চমক দেখান কোটি টাকার বাংলাদেশ লীগ আর ম্যারাডোনার বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা ও নাইজেরিয়া দলকে ঢাকা মাঠে খেলিয়ে..ভাবাই যায়না..
…লীগ ফুটবলে হ্যাট্রিক-ডবল হ্যাট্রিক করা ছাড়াও নেশার মত গোলের পর গোল করেই গেছেন সালাউদ্দিন..তিনিই প্রথম ঢাকা লীগের শতাধিক গোল করার অনন্য রের্কড সৃষ্টি করেছিলেন….’৭৩ সালে আবাহনী দলটি সালাউদ্দিনের গোল কারর অসাধারন নৈপুন্যের ঝলকানির সুবাদে রের্কড পরিমান ১০-০ গোলে হারায় দিলখুশাকে..সে ম্যাচে সালাউদ্দিন এক সাথেই দুটো নুতন রের্কড গড়েন..ডবল হ্যাট্রিক করার অনন্য কৃতিত্ব দেখান..এবং ম্যাচে রের্কড পরিমান সর্বাধিক ৭ গোল করে ইতিহাসের পাতায় নুতন করে নিজের নামটি লিখেন..যে রের্কড এঅবধি কেউ ছুতে পারেনি..যা কিনা আজও যেন অনেকের স্মৃতির মনি কোঠায় জ্বল জ্বলে হয়ে আছে..এর মাঝে সালাউদ্দিন ’৭৩-৭৭-৭৯-৮০’ সালে চার চারবার লীগের সর্বোচ গোলদাতা ছিলেন…
১৯৬৯তে লীগ শুরু করে খুব অল্প সময়ের মাঝেই ‘৭৩সালে সালাউদ্দিন জাতীয় দলে নিজের আসন পাকা করে নিয়েছিলেন..‘৭৫সালে মালয়েশিয়ার মারদেকা টুর্নামেন্ট ও ‘৭৯তে দঃকোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কাপে দুবার জাতীয় দলের অধিনায়ক ছিলেন..১৯৭৩ সালে জাতীয় দলের হয়ে বিদেশের মাঠে (মালয়েশিয়ায়) প্রথম ম্যাচেই থাইল্যান্ডের বিরুদ্বে গোল করে দারুন কৃতিত্ব দেখান..২-২ গোলে ড্র হলে শেষ অবধি ট্রাইব্রেকারে জয়ের স্বাদ নেয় বাংলাদেশ দল..যা কিনা ইতিহাস হয়ে আছে..সেবার সিঙ্গাপুরের সাথে ১-১ ড্র ম্যাচেও সালাউদ্দিন গোল করেছিলেন..এরপর ‘৭৫ এর মারদেকা টুর্নামেন্টে সালাউদ্দিন থাইল্যান্ড-বার্মা ও হংকংয়ের বিরুদ্বে তিন গোল করে দারুন কৃতিত্ব দেখান..’৭৯সালে ঢাকায় অনুষ্টিত এশিয়ান কাপে সালাউদ্দিন আফগান ও কাতারের বিরুদ্বে দুটো গোল,’৮০তে কুয়েতে এশিয়ান কাপে উঃকোরিয়ার বিরুদ্বে এক গোল,’৮১তে ঢাকার প্রেসিডেন্ট কাপে সবুজ দলের হয়ে নেপালের বিরুদ্বে এক গোল এবং ইরাক ও দঃকোরিয়ার বিরুদ্বে দুটো করে গোল ছিলো যেমন নজড় কাড়ার মত তেমনি তুলে ধরার মতই…
সালাউদ্দিনের আরেক নজীড় ইতিহাসের পাতায় ঠাই করে নিয়েছিলো..তা হলো প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে বিদেশী লীগ খেলা..বলতে হয় সালাউদ্দিনের খেলায় মুগ্ধ হয়েই হংকং কেরোলিন দল ‘৭৫-৭৬ সালে সালাউদ্দিনকে দলে ভিড়িয়েছিলো…
…সালাউদ্দিনের পরিচয় ফুটবলের একজন সফল ষ্ট্রাইকার-কোচ-সংঘঠক হিসেবেই…তবে ক্রিকেটার সালাউদ্দিনকে হয়তবা অনেকেই জানেন না..খুব ভাল মানের ব্যাটসম্যান ছিলেন সালাউদ্দিন..খেলেছেন এক সময়ের ঢাকার শীর্ষ দল আজাদ বয়েজ ক্লাবের হয়ে টানা কবছর..ক্রিকেটে ইতিহাসের পাতায় ঠাই করে নেয়া এক কীর্তিও রয়েছে সালাউদ্দিনের..স্বাধীনতাত্তোর ঢাকা ক্রিকেট লীগের প্রথম হাফ সেঞ্চুরীটি এসেছিলো সালাউদ্দিনের ব্যাট থেকেই..জাতীয় দলের ট্রায়ালেও ডাক পেয়েছিলেন সালাউদ্দিন..
১৯৭৩ সালে প্রথম বারের মত শুরু হওয়া ঢাকা ক্রিকেট লীগের পহেলা ম্যাচেই আজাদ বয়েজ মুখোমুখি হয়েছিলো ভিক্টোরিয়ার সাথে..প্রথমে ব্যাট করে সালাউদ্দিনের অতুলোনীয় সর্বোচ ৫৭ রান এবং গ্যারির ৩৫ ও ইব্রাহিম সাবেরের ৩৫ রানের সুবাদে আজাদ বয়েজ তুলে নেয় ৭উইকেটে ১৮৭ রান…সালাউদ্দিন ৮৭ মিনিট ব্যাট করে ৭ চারের সাহায্যে করেন ৫৭ রান..লিয়াকত ২৭ রানে ৪ উইকেট দখল করে কৃতিত্ব দেখান..জবাবে ব্যাট করতে নেমে স্পিনার তান্নার মারাত্মক বেলিংয়ের মুখে ভিক্টোরিয়া ক্লাব মাত্র ৯৩ রানে অলআউট হয়ে গেলে আজাদ বয়েজ ৯৪ রানে জয়লাভ করে…ভিক্টোরিয়া ক্লাবের বাবলীর ৩৭ ও নাসেরের ২৭ রান সংগ্রহ ছিলো তুলে ধরার মত..
…ঢাকার ক্রিকেটের এক সময়ের সেরা দলের একটি আজাদ বয়েজে ক্লাবকে প্রথম চ্যাম্পিয়ন ট্রফি জয়ের স্বাদ এনে দেয়ার পেছনেও মুখ্য ভুমিকা রাখেন সালাউদ্দিন..১৯৮০ মরসুমের স্বাধীনতা দিবস ক্রিকেটের সেমি ফাইনালে মোহামেডানের বিরুদ্বে দ্বিতীয় সর্বোচ ৪০ রান তুলে দলকে ফাইনালে টেনে তুলতে সাহায্য করেছিলেন সালাউদ্দিন…এরপর ফাইনালে চ্যাম্পিয়নের নায়ক যেন ছিলেন সালাউদ্দিন…দলের প্রয়োজন মহুর্তে অনবদ্য সর্বোচ ৫৭ রান করে দলকে ট্রফি জয়ের স্বাদ এনে দিতে বড় ভুমিকা রেখেছিলেন সালাউদ্দিনই…বলতে হয় ফুটবলের প্রেমে পড়েছিলেন ভাল করেই নয়ত ক্রিকেটে যদি সিরিয়াসলী মন দিতেন তাহলে হয়ত জাতীয় দলেও সুযোগ করে নিতে পারতেন…
…ফুটবল মাঠে গোল আর হ্যাট্রিক করেছেন বেশ কবারই…অবশেষে ২০১৬ তে এসে সাংগঠনিক জীবনে বাফুফে সভাপতি পদের আসনেও হ্যাট্রিক করে আরেক নুতন রের্কড যেন গড়লেন কাজী সালাউদ্দিন…টানা ৩ দফায় বাফুফের সভাপতি হলেন সালাউদ্দিন…
t islam tarique
Sep 30. 2012
salahuddin ekjon nondito playerer naam ekti jolonto itihas ..eai desher koti ridoyer majhe jar obosthan ..salahuddiner khela jader dekhar sowvaggo hoi nai tara eai report ta porlei bujhte parben uni ki dhoroner player silen . tar khelar style tar nijer style dekhar moto ..aajo sobar mone tar khela vese ute . tar moto emon classical player r eai deshe asbe ki na sondeho ache . kiron bhaier osadharon lekhai tai fute uteche barbar . dhonnobad kiron bhai emon ekti protibedon debar jonno . asa kori porobortite emon lekha r o pabo .
মাহবুব
Nov 03. 2014
১৯৮৪ সালে সালাউদ্দিন তার শেষ ম্যাচ খেলেন মোহামেডানের বিরুদ্ধে । সেই ম্যাচের ফলাফল কি ছিল ? জানতে চাই ।
Jalal
Sep 06. 2015
সেই ম্যাচে মোহামেডান ১-০ গোলে এগিয়ে থাকা অবস্থায় খেলা বৃষ্টির কারনে পরিত্যাক্ত হয় , পরে মোহামেডানকে ২-০ গোলে জয়ী ঘোষণা করা হয় । প্রথম পর্বে আবাহনী ৩-২ গোলে মোহামেডানকে পরাজিত করে ।
Sadeque
Sep 06. 2015
1984 ist league Abahani 3-2 Mohammedan and super league Mohammedan awarded 2-0 victory after taking lead 1-0 by Salam Murshidi . In 1983 match was 0-0 and 1-1 .
Saleque Sufi
May 01. 2016
Without any semblance of doubt Salauddin is sporting legend of Bangladesh . A brilliant striker in modern football , a good batsman in cricket Salauddin was the most popular footballer in his time . He was the first Bangladeshi to play in professional football league abroad .Later he worked as coach .For the last 8 years he is serving Bangladesh Football as President BFF . There may be difference of opinion about his administration and organizing ability .But at this moment he is possibly the right person to turn our football fortune around. He must have learnt a lot over the last 8 years.
Shawkat Alam
May 01. 2016
Salute legend Salahuddin. We hope so our football will rise up in a position.
Shahadat Hossain Jubaer
May 01. 2016
খেলোয়াড় সালাউদ্দিনকে নিয়ে সাবেক ও বর্তমান কারও মধ্যেই কোন দ্বিমত নেই। সবাইকে দেখেছি এক বাক্যে মেনে নিতে যে, সে সত্যিই এদেশের জীবন্ত কিংবদন্তী। কিন্তু সংগঠক সালাউদ্দিনকে নিয়েই যতসব ঝামেলা। যাই হোক আশা করি এবার সে বদনাম ঘুচাবেন তিনি।