খেলার প্রেমিক ছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান..তেমনি শেখ কামাল ও শেখ জামাল
১৬ আগষ্ট বাংলাদেশের এক বড় শোকাবহ দিবস…গোটা জাতির কাছে যেন দিনটি কালো শোকের দিন হিসেবে চিহ্নত…১৯৭৫ সালের ১৬ আগষ্টের এ দিনটায় সেনা বাহিনীর কিছু পশু রুপ ধারনকারী জানোয়াড়-পাষন্ড-বর্বর গ্রুপ নির্মম ভাবে সন্ত্রাসী তান্ডব চালিয়ে গুলি করে হত্যা করেছিলো বাংলার জনগনের প্রান প্রিয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের গোটা পরিবারকে…দেশের বাইরে থাকার কারনে কপাল গুনে বেচেঁ যান বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা…সেদিনের ঘটনায় বিশ্ব যেন হারায় এক অসাধারন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে…আমরা হারালাম জাতির পিতা-মহানায়ককে…
খেলাধুলার প্রতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছিলো দুর্বার আকর্ষন..ফুটবলের প্রতি তার দুর্বলতাটা ছিলো ভিষন..নিজেও খেলতেন ফুটবল..তাই খেলার মাঠে সময় পেলেই খেলোয়াড়দের অনুপ্রানিত করতে ছুটে আসতেন তিনি..এবং নানা ভাবেই খেলাধুলার সাহায্য সহযোগীতা করে গেছেন..মনে পড়ে ছোট ছেলে রাসেলকেও ষ্টেডিয়ামে নিয়ে আসতেন খেলা উপভোগের জন্য….বড় ছেলে শেখ কামালকেও বিয়ে দিয়েছিলেন সেই সময়ের দেশ সেরা মহিলা ক্রীড়াবিদ এ্যাথলেট সুলতানার সাথে..সুলতানা কামাল ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মহিলা ব্লু ধারী ক্রীড়া ব্যাক্তিত্ব..
..শেখ কামালের ও খেলার প্রতি ছিলো ভীষন দুর্বলতা..তাইত নিজ হাতে গড়ে তুলেছিলেন আবাহনী ক্রীড়া চক্র..বাস্কেটবল,ক্রীকেট,এ্যাথলেট এ তিনি ছিলেন সমান পারদর্শি..বাস্কেটবল খেলেছেন লীগ চ্যাম্পিয়ন ওয়ার্ন্ডারাস ক্লাবে,ক্রীকেটও খেলেছেন লীগ চ্যাম্পিয়ন নিজ দল আবাহনীতে..ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এ্যাথলেটিকসেও হয়েছেন দ্রুততম মানব…তাই যেন বলতে হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এই অকাল মৃত্যুতে আমরাও যেন হারিয়েছি একজন ক্রীড়া প্রেমিক জাতির জনককে…আর তাই আজ শ্রদ্বাভরে স্মরন করছি মহান এ মানুষটিকে…..সেই সাথে স্মরন করছি দুই ক্রীড়া ব্যাক্তিত্ব শেখ কামাল ও সুলতানা কামালকে..
muhammad ali
Aug 14. 2012
Kiron thank you very much. Its a rare collection. Youshould do an exhibition of your collection .
পরাগ আরমান
Aug 14. 2012
কিরণ ভাই, সব ঠিক আছে। আমি তো একবার শুনেছিলোম বঙ্গবন্ধু ক্রিকেট খেলা বন্ধ করে দিয়েছিলেন। এ বিষয়ে কি জানেন, আমাকে একটু জানাবেন তো।