…স্মৃতি কতইনা মধুর…স্মৃতির পাঁতায় চট্রগ্রামের ক্রিকেট…
…স্মৃতির পাঁতায় থমকে যাওয়া…স্মৃতি কতইনা মধুর..কিছু কিছু মহুর্ত আছে যা ভোলার নয়..যা ভাবলেই বার বার মনকে দোলা দিয়ে যায়..নিয়ে যায় সেই দিনে..সেই ক্ষনে..” দৈনিক বাংলা” পত্রিকায় লেখাটা ছাপিয়েছিলেন শ্রদ্বেয় ক্রীড়া সাংবাদিক কামরুজ্জামান ভাই..জামান ভাই এক সময়ে ঢাকার ফুটবল ও ক্রিকেট লীগে দাপটের সাথেই খেলেছেন টানা দীর্ঘদিন..ক্রিকেট লীগে তার ব্যাট থেকে শতরান ও এসেছিলো ৩টি..খেলতেন ন্যাশনাল স্পোটিংয়ের হয়ে..ওদিকে আজাদ স্পোটিংয়ের হয়ে লীগ খেলে গোলও করেছেন বেশ কটি..
..উল্লেখিত লেখাটা ছিলো ১৯৮২সালের চট্রগ্রামের কিছু প্রতিভাবান ক্রিকেটারের সাফ্যলের কথা নিয়ে..যার মাঝে আমিও ছিলাম..এর মাঝে আমার সাথে একই দলে খেলা তিন তিনজন পরবর্তীতে জাতীয় দলে ঠাই করে নিয়েছিলেন নিজ যোগ্যতার গুনেই..অতি পরিচিত-নামী সেই তিন তারকা ক্রিকেটার হলেন দুই অগ্রজ মিনহাজুল আবেদীন নান্নু ও নুরুল আবেদীন নভেল..আমার সাথেই এ দুভাইয়ের লীগ জীবনের সূচনা হয়েছিলো ১৯৭৮ মরসুমে চট্রগ্রাম টাউন ক্লাবের হয়ে..জাতীয় দলে খেলা অপরজন হলেন শহিদূর রহমান শহিদ..চট্রগ্রাম আবাহনী ও রাইজিং ষ্টার ক্লাবে এক সাথেই খেলা হয় শহিদের সাথে..
..স্মরনযোগ্য যে ১৯৮০ মরসুমে চট্রগ্রামে আবাহনী প্রথম বারের মত দল গড়েই চ্যাম্পিয়নের স্বাদ নিয়েছিলো..শহিদ ও আমি ছিলাম সেই আবাহনীর নিয়মিত খেলোয়াড়..এছাড়া লেখায় তুলে ধরা বাঁ হাতি বোলার মোর্শেদ বাংলাদেশ টাইর্গাসের হয়ে খেলেছিলেন..আর খসরু ক্রিকেটে নয় ফুটবলে বাংলাদেশ দলে ঠাই করে নিয়েছিলেন..খসরু খেলেছিলেন ঢাকা আবাহনী ও ব্রার্দাস ইউনিয়নের হয়ে..
Recent Comments