জল কন্যা ও স্বর্ন কন্যা ডালিয়া

বাংলাদেশের মহিলা সাঁতারের অঙ্গনে এক অনন্য নাম ডালিয়া..জল কন্যা ডালিয়া এক সময় ছিলেন স্বর্ন কন্যা হিসেবে খ্যাত..সুইমিং পুলে যেন রীতিমত ঝড় তুলে গেছেন ডালিয়া..জন্ম তার ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয়ের অবিস্মরনীয় দিনটিতে..সাল ১৯৭৫..স্মরনীয় দিনটায় যার জন্ম তার সাঁতার জীবনতো স্মরনীয় না হয়ে পারেইনা..হয়েছেও তাই..বিশেষ ভাবে তুলে ধরতে হয় ১৯৯৩ সালের কথা..সেবার বলা যায় একছত্র আধিপত্য প্রদর্শন করে ডালিয়া যেন নিজেকে আলাদা ভাবে তুলে ধরেন..এবং হয়ে উঠেন বহুল আলোচিত..বাংলাদেশ গেমসের মেয়েদের সাঁতারে অসাধারন নৈপূন্যের ঝলক দেখিয়ে রের্কড গড়ার খেলায় মেতে একাই গলায় ঝুলিয়েছিলেন ছয় ৬টি স্বর্ন ও ২টি রেপৗ পদক..এর মাঝে ছিলো ৫টিতে জাতীয় রের্কড..যে সাফল্য তার খেলোয়াড়ী জীবনকে যেমন স্মরনীয় করে তুলে তেমনি টাঙ্গাইলবাসীকে করে গর্বিত..বলব ডালিয়ার একক নৈপূন্যের কারনেই সেবার তার দল বিটিএমসি মেয়েদের সাঁতারে শ্রেষ্টত্ব প্রদর্শন করে..আর ডালিয়া লাভ করেন ক্রীড়ালেখক সমিতির রায়ে বাংলাদেশ গেমসের সেরা মহিলা ক্রীড়াবিদের পুরস্কার.. ৫০-১০০-২০০মি: ফ্রিষ্টাইল,১০০-২০০মি: বাটার ফøাইবাংলাদেশের মহিলা সাঁতারের অঙ্গনে এক অনন্য নাম ডালিয়া..জল কন্যা ডালিয়া এক সময় ছিলেন স্বর্ন কন্যা হিসেবে খ্যাত..সুইমিং পুলে যেন রীতিমত ঝড় তুলে গেছেন ডালিয়া..জন্ম তার ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয়ের অবিস্মরনীয় দিনটিতে..সাল ১৯৭৫..স্মরনীয় দিনটায় যার জন্ম তার সাঁতার জীবনতো স্মরনীয় না হয়ে পারেইনা..হয়েছেও তাই..বিশেষ ভাবে তুলে ধরতে হয় ১৯৯৩ সালের কথা..সেবার বলা যায় ্্্্্একছত্র আধিপত্য প্রদর্শন করে ডালিয়া যেন নিজেকে আলাদা ভাবে তুলে ধরেন..এবং হয়ে উঠেন বহুল আলোচিত..বাংলাদেশ গেমসের মেয়েদের সাঁতারে অসাধারন নৈপূন্যের ঝলক দেখিয়ে রের্কড গড়ার খেলায় মেতে একাই গলায় ঝুলিয়েছিলেন ছয় ৬টি স্বর্ন ও ২টি রেপৗ পদক..এর মাঝে ছিলো ৫টিতে জাতীয় রের্কড..৫০-২০০মি: ফ্রিষ্টাইল,১০০-২০০মি: বাটার ফøাই সাঁতারে ডালিয়া নুতন ৫টি জাতীয় রের্কড সৃষ্টি করেছিলেন..আপর স্বর্ন পদকটি আসে ২০০মি:ব্যাক্তিগত রীলেতে…..যে সাফল্য তার খেলোয়াড়ী জীবনকে যেমন স্মরনীয় করে তুলে তেমনি টাঙ্গাইলবাসীকে করে গর্বিত..

বাংলাদেশ ক্রীড়া লেখক সমিতির রায়ে ১৯৯৩ সালের ৫ম বাংলাদেশ গেমসের সেরা মহিলা ক্রীড়াবিদের পুরস্কার নিচ্ছেন ডালিয়া..পুরস্কার তুলে দেন সমিতির সভাপতি আবদুল তৈহিদ..অনান্যদের মাঝে ক্রীড়া লেখক রেজাউর রহমান সোহাগ,দুলাল মাহমুদ,সেলিম নজরুল হক ও কাজী আলম বাবুকে দেখা যাচ্ছে..

বলব ডালিয়ার একক নৈপূন্যের কারনেই সেবার তার দল বিটিএমসি মেয়েদের সাঁতারে শ্রেষ্টত্ব প্রদর্শন করে..আর ডালিয়া লাভ করেন ক্রীড়ালেখক সমিতির রায়ে বাংলাদেশ গেমসের সেরা মহিলা ক্রীড়াবিদের পুরস্কার.সেই স্মরনীয় স্মৃতির সাফ্যলের কথা ভাবলে আজও ডালিয়াকে পুলোকিত করে.

মতিয়ার রহমান ও দিলরুবা রহমানের দুই মেয়ে ও এক ছেলের মাঝে ডালিয়া হলেন সবার বড়..তার সাঁতার জীবন শুরু হয়েছিলো ১৯৮৩ সালে ৮ বছর বয়সে..ডালিয়া তখন ছিলেন দ্বিতীয় শ্রেনীর ছাত্রী..৮৭ সাল অবধি শিশু একাডেমির হয়ে নানা প্রতিযোগীতায় অংশ নেন..এরপর টাঙ্গাইল জেলার হয়ে জাতীয় পর্যায়ে অংশ নেন..অত:পর ভাল কিছু করার আশায় যোগ দেন বিটিএমসিতে এবং নিজেকে মেলে ধরেন অতুলোনীয় ভাবে..১৯৯৫ সালে ডালিয়া তার সাঁতার জীবনের ইতি টানেন এবং ১৯৯৯ সালে গিয়ে সুদর্শন রেজাউল হায়দারের সাথে সংসার জীবন শুরু করে খেলাধুলার অঙ্গন হতে নিজেকে একেবারেই গুটিয়ে নেন..একমাত্র মেয়ে “সাইবা”কে নিয়ে ভালই সময় কেটে যাচ্ছে যেন এখন ডালিয়া-হায়দার জুটির…

এখন আর সুইমিং পুলের পানি যেন জল কন্যা ডালিয়াকে আকেৃষ্ট করে না..ছবিটা দেখে মনে হয় নদীতে নৌকার উপরে রিকশায় বসে শীতল হাওয়ার পরশ নিয়ে ফ্যামিলী সহ ঘুরে বেড়াতেই ভাল লাগে…

One Response to “জল কন্যা ও স্বর্ন কন্যা ডালিয়া”

  1. Reza

    Aug 10. 2012

    Kiron Bhai

    I’m Speachless

    thanks a zillion for all what u have done.

    looking forward for more info and Pic.

    Reply to this comment

Leave a Reply