যাকনা ফিরে ম্যাশ সেই দিনে-সেই মনমাতানো আনন্দময় স্মরনীয়ক্ষনে

...২০০৪ সালে দেশের মাটিতে প্রধম বারের মত ভারতকে হারানোর মূলনায়ক ফ্ইাটার তরুন মাশরাফি...

…২০০৪ সালে দেশের মাটিতে প্রধম বারের মত ভারতকে হারানোর মূলনায়ক ফ্ইাটার তরুন মাশরাফি…

…অনেক তারকা ক্রিকেটারই চেয়েছিলেন এবং জোড় আবদারও করেছিলেন ভারতের বাংলাদেশ সফরে বিরতি নেবার জন্য…খোদ গাবাসকার পর্যন্ত এর বিরোধিতা করেছিলেন…এনিয়ে ভিন্নমতে দুদেশেই নানা লেখালিখি হয়…ব্যাপরটাকে অনেকেই ভাল চোঁখে নেয়নি…নেবার কথাও নয়…ওদিকে বদলে যাওয়া টাইগার বাহিনী বিশ্বকাপে চমক জাগানোর পর যে ভাবে দেশের মাটিতে ওয়াইট ওয়াশের নেশায় নেমে ছেলে খেলা করে শক্তিধর পাক দলকে হারিয়েছে তা যেন বড় করেই টনক নাড়ায় ভারতীয় দলের…বলা যায় একটা ভীতি ছড়িয়েছে ওদের মাঝে…মান নিয়ে ফেরত যাওয়াই শ্রেয় ভেবে পূর্ন শক্তি নিয়ে আসছে ওরা…এথেকেই পরিস্কার হয়ে ধরা দেয় টাইগার বাহিনীকে হেলা ফেলা করার মত দিন আর এমহুর্তে নেই…তাই অনেক হিসেব নিকেশ করে ভাল গনাতেই নিচ্ছেন ভারতীয় দল…আসা হচ্ছে তাই জোড় প্রস্ততি নেয়ার মাঝেই…

…ভারতীয় দলটি আসছে আর কদিন পরই…ঠিক এমন মহুর্তে চোঁখে ভাসছে ২০০৪ সালের ফাইটার মাশরাফির একটা ছবি…দেশের মাটিতে প্রথম বারের মত ভারতকে হারানোর ম্যাচ সেরার পুরস্কার নেয়ার মহুর্তের কথাই বলছিলাম…সেই মাশরাফি আজ বদলে যাওয়া চমকে দেয়া ওয়ানডে দলনায়ক…চাওয়া থাকলো আজ হতে ১১ বছর আগের সেই আনন্দময় মহুর্তটা মাশরাফি আবারও উপহার দিক…যাকনা ফিরে ম্যাশ সেই দিনে…সেই মনমাতানো আনন্দময় স্মরনীয়ক্ষনে…দিকনা হাঁসি ফুটিয়ে আবারও কোটি কোটি টাইগার ভক্তের মনে…তুলুকনা হাতে সেই ম্যাচ সেরা ট্রফি…ওমন মহুর্ত দেখার অপেক্ষাতেই যেন সবাই…এখানে উল্লেখ্য যে প্রথম ম্যাচে খেলার সুযোগ হয়নি সে সময়ের তরুন প্রতিভা ফাইটার মাশরাফির…তবে ২য় খেলায় সুযোগ পেয়েই নিজের জাত চেনান ম্যাশ ভাল ভাবেই…ওমন করেই এবারও জ্বলে উঠুক ম্যাশ সে প্রত্যাশা থাকলো…

...২০০৪ সালের প্রধম বারের মত ভারতকে হারানোর সেই দলটি...ডানে আফতাব...

…২০০৪ সালের প্রধম বারের মত ভারতকে হারানোর সেই দলটি…ডানে আফতাব(সর্বোচ ৬৭)…

…ভারতীয় দলটি আসছে আর কদিন পরই…ঠিক এমন মহুর্তে চোঁখে ভাসছে ২০০৪ সালের ফাইটার মাশরাফির একটা ছবি…দেশের মাটিতে প্রথম বারের মত ভারতকে হারানোর ম্যাচ সেরার পুরস্কার নেয়ার মহুর্তের কথাই বলছিলাম…সেই মাশরাফি আজ বদলে যাওয়া চমকে দেয়া ওয়ানডে দলনায়ক…চাওয়া থাকলো আজ হতে ১১ বছর আগের সেই আনন্দময় মহুর্তটা মাশরাফি আবারও উপহার দিক…যাকনা ফিরে ম্যাশ সেই দিনে…সেই মনমাতানো আনন্দময় স্মরনীয়ক্ষনে…দিকনা আবারও মনে দাগকাটার মত জয়…দিকনা হাঁসি ফুটিয়ে আবারও কোটি কোটি টাইগার ভক্তের মনে…তুলুকনা হাতে সেই ম্যাচ সেরা ট্রফি…ওমন মহুর্ত দেখার অপেক্ষাতেই যেন সবাই…এখানে উল্লেখ্য যে প্রথম ম্যাচে খেলার সুযোগ হয়নি সে সময়ের তরুন প্রতিভা ফাইটার মাশরাফির…তবে ২য় খেলায় সুযোগ পেয়েই নিজের জাত চেনান ম্যাশ ভাল ভাবেই…ওমন করেই এবারও জ্বলে উঠুক ম্যাশ সে প্রত্যাশা থাকলো…

…সেবার ৩ ম্যাচ সিরিজ হাতের মুঠোয় পেয়েও যেন হারানো হয়েছিলো…বলতেই হয় প্রথম ম্যাচ অনেকটা দুর্ভাগজনক ভাবেই মাত্র ১১ রানে হেরে যাওয়া হয়…অতঃপর ২য় ম্যাচেই শক্ত ভাবে ঘুরে দারিয়ে বাংলাদেশ দল (৯/২২৯) ১৫ রানে ভারতকে(২১৪) হারিয়ে তাক লাগায়…যদিও শেষ খেলায় ৯১ রানে হার মানে টাইগার বাহিনী…দেশের মাটিতে সেবারই দুর্দান্ত খেলে ভারতকে প্রথম নত স্বীকার করতে সক্ষম হয় সুমন বাহিনীরা…ম্যাচ জয়ের মূল নায়ক ম্যাচ সেরা ফাইটার অল রাউন্ডার মাশরাফি…ব্যাটে বলে দারুন ঝলক দেখিয়ে দলকে জয় এনে দেন মাশরাফি…৯ নম্বরে ব্যাট হাতে নেমে ৩৯ বলে মারকুটে ৩১ রান তোলার পর নিয়েছিলেন ঢ্যাশিং শেভাগ(০) ও ধোনীর(১২) মূল্যবান দুটো উইকেট…এছাড়া আফতাবের সর্বোচ ৬৭,আশরাফুলের ২৮,তাপস বৈশ্যের ১৭ রান ও ২ উইকেট এবং রফিকের ২ উইকেট ছিলো তুলে ধরার মত…

...মাঝে মাঝে ছবিই যেন কথা কয়...এই যেমন এছবিতে ফুটিয়ে তুলছে জয়-পরাজয়ের আনন্দ-বেদনার চিত্র...

…মাঝে মাঝে ছবিই যেন কথা কয়…এই যেমন এছবিতে ফুটিয়ে তুলছে জয়-পরাজয়ের আনন্দ-বেদনার চিত্র…

 

No comments.

Leave a Reply