..মনে দাগ কাটার মত এক জয়ে আই.এফ.এ শীল্ডের ফাইনালে শেখ জামাল..

 

…ভারতের সেরা ফুটবলের আসর আই.এফ.এ শীল্ডে ওদেরই দেশ সেরা দুই বড় দল শক্তিশালী মোহনবাগানকে ১-০ গোলে ও সেমী ফাইনালে ইষ্টবেঙ্গলকে শোচনীয় ভাবে ৩-০ গোলে হারিয়ে শেখ জামাল ক্লাবের ফাইনালে উঠে যাওয়াটা ছিলো এক কথায় অতুলোনীয়..সুন্দর সাংগঠনিক দক্ষতা আর কোচ ও খেলোয়ারদের অক্লান্ত পরিশ্রম-ভাল করার আন্তরিক প্রচেষ্টাই ছিলো যেন সাফল্যের মূল..

…একদিকে জয়ের জয়ের আনন্দ অন্যদিকে শুধুই হতাশা…

…..গোল…প্রথম..দ্বিতীয়..তৃতীয়……

তিন তিনটি গোল হযম করে মাথানত হওয়া ইষাটবেঙ্গলের খেলোয়াড়রা বল প্রয়োগের সব কসরতই করেছে..লাল কার্ড খাওয়ার মত ফাউল শুধু নয় জামালের খেলোয়াড়কে গলা চেঁপে ধরে ধাক্কা মেরে ফেলা দেয়ার লজ্জাজনক কাজটিও তারা করেছে..তবে জামালের জয়ের স্বাধ এসেছে প্রশংসনীয় ভাবেই..অনেকটা বাধাহীন..যা ছিলো ওদের মাঠে আমাদের সেরা নৈপূন্যের উজ্জল ঝলকানি..যা দেখে কলকাতার দর্শকরা চরম ভাবে হতাশ হয়েছেন শুধু নয এ লজ্জাস্কর পরাজয় মনে থাকবে তাদের বহুদিন..আর এমন মনমাতিয়ে দেয়া স্মরনীয় জয়ের স্মৃতি যে আমাদের মাঝে জ্বল জ্বলে হয়ে থাকবে অনেকদিন তা বলার অপেক্ষা রাখেনা..আশা করছি শেখ জামাল দলের খেলোয়াড়েরা ফাইনালে ভাল খেলার মাঝেই আরো একটি মনে দাগ কাটার মত জয়ের স্বাধ এনে দিয়ে আমাদের খুশি আর আনন্দে ভাসিয়ে  দেবেন..তাই যেন হয়… 

…ইষ্টবেঙ্গলের খেলোযাড়েরা শেখ জামালের খেলোয়াড়দের দাপটের কাছে কূলিয়ে উঠতে না পেরে কখনও তাদের ফাউল করে মাটিতে লুটিয়েছেন আবার মেজাজ হারিয়ে কড়া ল্যং মেরে আহত করে মাঠের বাইরেও পাঠিয়েছেন…

  ..ঢাকার ফুটবলের অন্যতম সফল ও স্বার্থক সংগঠক শেখ জামালের সভাপতি মন্জুর কাদের সহ অন্য কর্মকর্তারাও যেমন ছুটে গিয়েছিলেন করকাতায় দলকে উজ্জিবিত করতে তেমনি ঢাকায় বসে থাকতে পারেননি বাফুফে সভাপতি সালাউদ্দিন..দল তথা খেলোয়াড়দের উ্যসাহ ও অণুপ্রানিত করতে সালাউদ্দিনও হাজির হয়েছিলেন সল্ট লেক ষ্টেডিয়ামে..যা কিনা খেলোয়াড়দের  ভাল খেলতে বাড়তি প্রেরনা হয়ে উঠেছিলো..


No comments.

Leave a Reply